• ঢাকা
  • শুক্রবার, ৬ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ; ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

Advertise your products here

Advertise your products here

ঢাকা  শুক্রবার, ৬ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ;   ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

আওয়ামী লীগের যাত্রাপথের সোনালি অর্জন

অন লাইন নিউজ ডেস্ক
Daily J.B 24 ; প্রকাশিত: বুধবার, ২২ জুন, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ, ০৮:৩৮ পিএম
আওয়ামীলীগ, সোনালি অর্জন , বাংলাদেশ , শেখ হাসিনা
সংগৃহীত

বাঙালি জাতির জাগরণ, জাতীয় চেতনার বিকাশ, হাজার বছরের দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে মুক্তির জন্য গণজোয়ার, অকুতোভয় সংগ্রাম, জয় বাংলা স্লোগান, নৌকা প্রতীকে ভোটদান ও মহান স্বাধীনতা; এই সবকিছুর মূলেই রয়েছে একটি নাম- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। হ্যাঁ, আওয়ামী লীগের হাত ধরেই প্রতিবন্ধকতার পাহাড় ডিঙিয়েছে বাঙালি। ঘোর অমানিশায় নিমজ্জিত কোটি কোটির মানুষকে গনগনে সূর্যের মতো করে জাগিয়ে তুলেছে এই দল। আওয়ামী লীগ শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয়, বাঙালির প্রাণ, স্বাধীনতার প্রাণভোমরা। বাঙালি জাতির প্রবাদ পুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অক্লান্ত পরিশ্রমে দেশজুড়ে গণমানুষের দলে পরিণত হয় এটি। তিনি হয়ে ওঠেন আওয়ামী লীগের মধ্যমণি। আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথচলা একই সরলরেখায়, তাই কাউকে ছাড়া কারো ইতিহাস রচনা করা সম্ভব না। আর স্বাধীনতার পর আবার বিপর্যয়ের মুখে পড়া বাংলাদেশকে নতুন করে প্রাণ দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা ও জননেত্রী শেখ হাসিনা। এখানেও অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে আওয়ামী লীগ। আধুনিক বাংলাদেশ, আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা- একই সূত্রে গাঁথা। ৭৩ বছর বয়সের পরিণত এই দলটির হাত ধরে আজ বিশ্বের বুকে বিস্ময় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে বাঙালি জাতি।

 

১/১১ এর কালো ছায়া কাটিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের পথে অভিযাত্রা

বিএনপি-জামায়াত সরকারের মেয়াদ শেষ। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর, নিয়ম অনুযায়ী একটি সর্বজন গ্রহণযোগ্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা তাদের। কিন্তু লুটপাট অব্যাহত রাখার জন্য অবৈধভাবে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে, বঙ্গবন্ধুর দুই খুনির এক আত্মীয়কে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা পদে বসানোর পাঁয়তারা করেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ ব্যাপারে তীব্র আপত্তি জানায় আওয়ামী লীগ। কিন্তু খালেদা জিয়ার পরামর্শে, ২৯ অক্টোবর রাতে, সংবিধান লঙ্ঘন করে, নিজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন বিএনপি সমর্থিত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ। ফলে সৃষ্টি হয় সাংবিধানিক সংকট।

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি, সুশীল সমাজের ছদ্মবেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে সামরিক বাহিনীর কতিপয় সদস্য। মাইনাস টু ফর্মুলার নামে দেশের বৃহত্তম দল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে দূরে সরানোর অপচেষ্টা শুরু হয়। ১৬ জুলাই গ্রেফতার করা হয় তাকে। মিথ্যা মামলায় ২০০৭ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে জেলে ঢোকানোর পর, একের পর এক মোট ১৩টি মামলা সাজানো হয় তার নামে। ২৪ জুলাই মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের সামনে শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়।

জেলে বন্দি অবস্থায় শেখ হাসিনার সঙ্গে দীর্ঘদিন স্বজনদের সাক্ষাৎ বন্ধ রাখা হয়। তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। গ্রেনেড হামলায় আহত কান ও চোখ চিকিৎসার অভাবে আরো ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। মানসিকভাবে শক্ত থাকলেও, শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তাকে স্লো-পয়জনিং করা হচ্ছে বলেও আশঙ্কা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তার অসুস্থতা আশঙ্কাজনক পর্যায়ে চলে যায়। অবশেষে তাকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানকার চিকিৎসকরা টানা ২০ দিন চিকিৎসার পর তাকে আপাত স্বাভাবিক করে তোলেন এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার পরামর্শ দেন।

এদিকে বিএনপি-জামায়াত চক্র এবং কতিপয় সামরিক সদস্য নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নির্দেশে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের আটক ও হয়রানি শুরু হয়। ২০০৮ সালের ২৩ মে, আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় দলের ৭২টি সাংগঠনিক শাখার তৃণমূল নেতারা শেখ হাসিনার প্রতি পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করেন এবং তাকে জেল থেকে মুক্ত করার জন্য দেশজুড়ে চলমান আন্দোলন জোরদার করার ঘোষণা দেন। ২৭ ও ২৮ মে, আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সভায় সিদ্ধান্ত হয়- শেখ হাসিনাকে নিঃশর্ত মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দিতে হবে। আওয়ামী লীগের এই ঘোষণার পর দেশজুড়ে শুরু হয় গণগ্রেফতার। প্রায় ২০ হাজার মানুষকে জেলে ঢুকানো হয়। কিন্ত তবুও শেখ হাসিনার পক্ষে গণজোয়ার থামানো যায়নি। অবশেষে জননেত্রীর জনপ্রিয়তা ও ব্যক্তিত্বের সামনে কুচক্রীদের সব রকমের ষড়যন্ত্র ও অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায়। ২০০৮ সালের ১১ জুন, বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনাকে সসম্মানে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় তারা।

জেল থেকে বের হয়ে, গণমানুষের ভাগ্য বদলের জন্য 'দিন বদলের সনদ' ঘোষণা করেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও দুঃসাহসী নেতৃত্বে ভর করে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে আয়োজিত জাতীয় নির্বাচনে একচেটিয়া জয় লাভ করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের জোট। জোটের মোট অর্জিত ২৬৭ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগই পায় ২৩০টি।

 

উন্নত বিশ্বের দিকে ধাবমান প্রিয় সোনার বাংলা

৫১ বছরের বাংলাদেশে, অনেক ঝড়-ঝাপটা ও দুঃসময় কাটিয়ে সাড়ে ২৪ বছর দেশশাসন করার সুযোগ পেয়েছে আওয়ামী লীগ। এই সাড়ে ২৪ বছর আওয়ামী আমলের মধ্যে, ২১ বছরের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর অদম্য নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের হাত ধরেই দেশ থেকে দূর হয়েছে ক্ষুধা ও দারিদ্র। লোড শেডিংয়ের অন্ধকার শেষে এখন আমরা শতভাগ বিদ্যুতায়নের দেশ। প্রত্যন্ত গ্রামের এখন পৌঁছে গেছে বিদ্যুতের আলো। টেকনাফ থেকে তেতুলিয়ার মূল সড়কগুলো সব চার লেনে উন্নীত করার মাধ্যমে বৃদ্ধি পাচ্ছে অভ্যন্তরীণ ব্যবসা ও যোগাযোগ। সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে, শত্রুদের চোখ রাঙ্গানি উপেক্ষা করে পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছে সরকার। 

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রেখে, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ও রূপকল্প ২০২১ ঘোষণা করে, ২০১৪ সালের নির্বাচনেও জয়লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৮ সালের একাদশ নির্বাচনে জয়লাভের মাধ্যমে, টানা তৃতীয় বার ও মোট চতুর্থ বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। তার হাত ধরেই বাংলাদেশ এখন উন্নত বিশ্বের তালিকায় নাম লেখানোর স্বপ্নময় পথ অতিক্রম করছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন স্বপ্নের গণ্ডি ছড়িয়ে বিশ্বের বিস্ময় হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। বীরের জাতি হিসেবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সম্মান ফিরে পেয়েছে বাঙালি জাতি।

গত এক যুগে দেশের মানুষের আর্থিক অবস্থায় অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে। বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ৫৪৩ ডলার, আওয়ামী লীগ সরকার তা চারগুণ বৃদ্ধি করেছে। দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় তা বছরে ২ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৪ টাকা। মাথাপিছু আয়ের পাশাপাশি মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) পরিমাণও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৯ লাখ ৭৬ হাজার ৩০০ কোটি টাকায়। এমনকি করোনা মহামারি মোকাবিলা করেও ঠিক রাখা সম্ভব হয়েছে দেশের অর্থনীতি। ২০২১-২২ অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয় ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ।

ধর্মের সঠিক শিক্ষা ও প্রসারের জন্য নির্মাণ করা হচ্ছে ৫০০ মডেল মসজিদ। নারীদের মাতৃত্বকালীন ছুটি বৃদ্ধি করা হয়েছে ছয় মাস পর্যন্ত। সামাজিক সুরক্ষার আওতায় নিরাপত্তা বেড়েছে বয়স্ক মানুষ, নারী ও শিশুদের। মানবিকতারে হাত ধরে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।

এদিকে, বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও ক্ষমতা বৃদ্ধি, দেশের টেকসই অর্থনীতির ভিত্তি গড়ে ওঠার কারণে বিশ্বব্যাপী নজর কেড়েছে বাংলাদেশ। স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ।

এক যুগের চলমান সুশাসনে দেশের মানুষের জীবনযাত্রায় আমূল পরিবর্তন এসেছে। স্বাধীনতার পর গত তিন যুগের অধিক সময়ে যা সম্ভব হয়নি, আওয়ামী লীগ সরকারের সর্বশেষ এক যুগে তাই সম্ভব হয়ে দেখিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নব্বইয়ের দশকে যেখানে বাংলাদেশে মাত্র ২৩ লাখ লোক দারিদ্র্যসীমা অতিক্রম করতে পেরেছিল, সেখানে গত এক দশকে ৫ কোটির বেশি মানুষ নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে উন্নীত হয়েছে।

বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে দেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর হার ছিল ৩৮ দশমিক ৪ শতাংশ। বর্তমানে তা ২০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে এবং হতদরিদ্রের হার ২৪ দশমিক ২ থেকে নেমে কমে ১০ শতাংশের কমে এসেছে।

সবার জন্য বিনামূল্যে উচ্চ শিক্ষার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হয়েছে। গ্রামে গ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র। এসব স্থান থেকে বিনামূল্যে ৩০ ধরণের ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। ডিজিটালাইজেশনের ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতেও বইতে শুরু করেছে পরিবর্তনের হাওয়া। প্রতিনিয়ত পালটে যাচ্ছে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর চেহারা। খাদ্য ঘাটতি থেকে খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত হয়েছে দেশ। জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়ে ৭১ এর ওপরে উঠেছে (নারীদের ৭৫ বছর ও পুরুষদের ৭১ বছর)।

এছাড়াও জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে লিঙ্গ সমতা, রফতানিমুখী শিল্পায়ন, ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষপণ, রফতানি আয় বৃদ্ধিসহ নানা অর্থনৈতিক সূচকে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে দ্রুতগতিতে। নিজস্ব অর্থায়নে নান্দনিক পদ্মা সেতু, পারমাণবিক বিদ্যুৎকন্দ্র, গভীর সমুদ্রবন্দর, ঢাকা মেট্রোরেলসহ দেশের মেগা প্রকল্পসমূহ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে।

বিশ্বের বিস্ময়....

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনা মহামারিতে ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশে লাখ লাখ লোক মারা যাবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিল আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে, মহামারি মোকাবিলায় দিনরাত জনসেবায় নিমগ্ন হয়ে পড়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। ফলে, ইউরোপ-আমেরিকার মতো বাংলাদেশের এই ভাইরাসের গণসংক্রমণ ঘটেনি। এমনকি গণমানুষের পাশে সরকার সক্রিয় থাকায় কর্মহীন মানুষদেরও না খেয়ে থাকতে হয়নি। অসহায়দের ঘরে ঘরে খাদ্য ও আর্থিক সাহায্য পৌঁছে দিয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার।

এমনকি জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য দলের নির্দেশ মেনে মাঠপর্যায়ে সক্রিয় থাকার কারণে প্রাণ হারাতে হয়েছে দলের অনেক নেতাকর্মীকে। নিজেদের জীবন বাজি রেখে আওয়ামী লীগ সবসময় গণমানুষের পাশে ছিল, এই করোনাকালে তা আবারও প্রাণ দিয়েই প্রমাণ করেছে। আওয়ামী লীগের ৭৩ বছরের ইতিহাস, দেশ ও মানুষের জন্য নিবেদিত থেকে আত্মদানের ইতিহাস। সুখে-দুঃখে- দুর্যোগে দুর্বিপাকে- সর্বদা গণমানুষকে সঙ্গে নিয়ে- সব প্রতিবন্ধকতা জয় করে এগিয়ে যাওয়াই আওয়ামী লীগের দৃপ্ত প্রত্যয়।

আওয়ামী লীগের ৭৩ বছরের পথচলার সোনালি অর্জনের নাম বাংলাদেশ। এই রাষ্ট্র ও জাতিকে সমৃদ্ধ করার জন্য আওয়ামী লীগের নিরলস লড়াই চলমান রয়েছে। সংগ্রাম ও স্নেহ-ভালোবাসায় একাকার হয়ে, আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশ- এক অপরের হৃদয়ের স্পন্দনে পরিণত হয়েছে। বাঙালি জাতি জয় বাংলা বলে প্রতিনিয়ত আগে বাড়বে।

 

সূত্রঃ https://albd.org/bn/

 

 

Daily J.B 24 / নিউজ ডেস্ক

প্রধানমন্ত্রী বিভাগের জনপ্রিয় সংবাদ