
এই কারনেই বলেছিলাম, "ছাগল হারিয়ে গেলে অনুগ্রহ পুর্বক আগে কাঠালবনে খোজ করুন, গনভবনে অহেতুক আকুল আবেদন জানাবেন না। "আমি তো আবার ভালা না৷ "ইসলাম" বিদ্বেষী সেকুলার। এইবার আসেন। বইসা একটু শুইনা যান।
এর আগে যেটা(ছাগল) হারানো গিয়েছিলো, সেটা ফেস দ্যা সা-গোল আর রুহানী দ্বেষ-প্রেমিক Pee-নাকি ভটভটির গু-পোন সোর্সের ভিত্তিতে প্রাপ্ত সংবাদ অনুসারে কাল্পনিক ডিজি এফ আই, এন এ সাই, ডিবির সদর দপ্তরের চিপা দিয়ে ঘুরে দুই বন্ধুসহ নিজেই এসে দুই নম্বর বিবিজানের (মানবিক না, অরিজিনাল) শশুর বাড়িতে হাজর হয়েছিল। জানা যায় দুই বিবিজানের পালাক্রমে চালানো উপুর্যুপরি মানসিক নির্যাতনের হাত থেকে বাচতেই নাকি এই স্বেচ্ছা নির্বাসন।
এইবার আরেক কাহিনী।
রাজধানীর মিরপুর-২ নম্বরের বসতি হাউজিংয়ের বাসা থেকে গত ১১ এপ্রিল বের হন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী ইফাজ আহমেদ চৌধুরী।
এরপর তিনি প্রথমে মিরপুর চিড়িয়াখানা রোডের একটি প্রাণি হাসপাতালের ভেতর ৩০ মিনিট থাকেন। সেখান থেকে মিরপুর-২ নম্বরের সনি সিনেমা হলের সামনে যান। তারপর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ছাগল নিখোজ।
এবার বিইউবিটি ক্যাম্পাসের সামনে নিখোঁজ হওয়া ইফাজের সন্ধানের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভের আয়োজন করেন তার সহপাঠারা।
সহপাঠারা তারস্বরে চিৎকার করতে থাকে, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, ‘ফিরিয়ে দাও ফিরিয়ে দাও ইফাজকে ফিরিয়ে দাও’, ‘আমার ভাই নিখোঁজ কেন প্রশাসন জবাব চাই’......ইত্যাদি ইত্যাদি।
ছাগল নিখোঁজের ঘটনায় গত ১১ এপ্রিল মিরপুর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ছাগলের মা জান্নাতুল ফেরদৌস। তিনি বলেন, "মিরপুর-২ নম্বরের বসতি হাউজিংয়ে গত ১৪ বছর ধরে থাকি। আমার স্বামী যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী। ইফাজ আমাদের একমাত্র ছেলে। তার বিইউবিটির কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দ্বিতীয় বর্ষ শেষ করে তৃতীয় বর্ষে ওঠার কথা। গত ৯ মাস আগে ইফাজ বিয়ে করেছে। তার স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা।"
সেই নিখোঁজের তিন মাসের বেশি সময় পার হয়ে যাবার পর ছাগলের খোঁজ মিলেছে ১৬ জুলাই। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট জঙ্গি সন্দেহে ইফাজ সহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে।
সিটিটিসির একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, "নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য ইফাজ আহমেদ। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১৬ জুলাই রাতে যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে তাঁকেসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা সেখানে পোপন বৈঠক করছিলেন। ইফাজসহ গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা গোপন অ্যাপসের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করতেন। তাঁদের কাছ থেকে তিনটি মুঠোফোন উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে জঙ্গি সংগঠনের জন্য সদস্য সংগ্রহ, রাষ্ট্রবিরোধী প্রোপাগান্ডা প্রচার, জঙ্গি অর্থায়ন এবং নাশকতার মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার অভিযোগ আনা হয়েছে।"
এ বিষয়ে ইফাজের মা জান্নাতুল ফেরদৌসের মুঠোফোন নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
এবার আর কেউ রা করছে না। না আম্মিজান না তার সহপাঠারা।
তার উপর ছাত্র অবস্থায় বিয়ে। অবশ্য তা তো করবেই। গুরুজী আবু ত্বোহা আদনান তো বলেই দিয়েছেন, খাড়াইলেই বিয়ে করে ফেলতে৷ কি হবে ক্যাম্নে চলবে ক্যাম্নে খাবে চিন্তা করার দরকার নাই। জাল কাগজ পত্র বানিয়ে হলেও বিয়ে করে ফেলতে হবে। এতই তাদের বিষ। ছাগল তার রাখালের কথা অক্ষরে অক্ষরে শুধু পালনই করে নাই ঘটনাও ঘটিয়ে ফেলেছে। এখন এই যে এই অন্তঃসত্ত্বা বিবিজানকে রেখে তুই জিহাদ করতে গিয়ে জেলে ঢুকলি, এইবার বিয়ানির পর তোর সন্তান আর বিবিজানের দায়িত্ব কে নিবে? আবু ত্বোহা?
Daily J.B 24 / নিউজ ডেস্ক
আপনার মতামত লিখুন: