
সম্ভবত জাতীয় নির্বাচন আর মাত্র ১৫ মাস পরে। এই পর্যায়ে দঁড়িয়ে যার যার দলের নির্বাচনী প্রচারণা চলছে বেশ জোরে সোরে সেটা বলার অপেক্ষা রাখেনা।
১। আওয়ামীলীগের প্রচারণা ( উন্নয়ন সূচক ও স্থিতিশীল,নিরাপদ, বসবাসযোগ্য বাংলাদেশ নির্মানে কতটা কি করেছে আওয়ামীলীগ সেটা মানুষের সামনে তুলে ধরা।
(প্রচারণা ক্যাটাগরি - #জেনারেল)
২। বিএনপি ও রগকাটাদল প্রচারণা ( মানুষের সামনে বলার মতো একটি পয়েন্টও না থাকায় তাদের প্রচারণা সম্পূর্ণ আক্রমনাত্মক)
(প্রচারণা ক্যাটাগরি - #ক্রিটিকাল)
৩। অন্যাদের প্রচারণা দরকষাকষির উপর নির্ভরশীল
তাহলে আগামী নির্বাচন নিয়ে বিএনপি ও তার মিত্ররা কেন বলে, ফেয়ার নির্বাচন দিতে?
#মাননীয়_প্রধানমন্ত্রী
আমি একটা তথ্যদেবার চেষ্টা করি। সমগ্রদেশে যতো প্রকার মাদ্রাসা আছে, সেই সকল মাদ্রাসার সাথে সম্পর্ক আছে এমন কারো ভোট আওয়ামীলীগে আসবে না।
অলিতে গলিতে, সরকারি খাশ জমি দখল করে, অন্যের টাকা ভিক্ষা করে সারাদেশে এই ভোট ব্যাংক অগ্রযাত্রার প্রধান ভূমিকায় যারা আছে, তারা আওয়ামীলীগের অনেক দন্ডমুন্ডু।
৭১ এর সেই প্রায় ৭ কোটি বাংঙালির যারা স্বাধিনতার বিরোধিতা করেছিলো তাদের পরবর্তী বংশধর ও এজেন্ট সমূহ কখনই আওয়ামীতে ভোট দেবেনা।
আওয়ামীলীগ থেকে বিতাড়িত হয়ে যারাই বিভিন্ন দল তৈরী করেছে, তারা এবং তাদের ছুড়ে দেয়ায় টাকায় মানুষ খুন করবে, তবুও আওয়ামীতে ভোট দেবে না।
,ধর্মভিত্তিক কোন দল আওয়ামীতে ভোট দেবে না।
সোনা রুপা দিয়ে মসজিদ বানিয়ে দেন আর যাই বানিয়ে দেন, সেই মসজিদের একজন ইমাম, একজন মুয়াজ্জিনের ভোট আওয়ামী পাবেনা। বরং খোজ নিয়ে দেখুন সেই সকল মসজিদ এন্টি আওয়ামীলীগ তৈরিতে, আসরের নামাজের পরে, মাগরিব নামাজ বাদ, এশা বাদ, জুম্মাবাদ সময়ে ধর্ম তরজমার নামে, ধর্ম সম্পর্কীয় শিক্ষার নামে বিশেষ মিটিং, বৈঠক পরিচালিত হয়।
এরকম - তরজমা করলে শুধু চারদিকে দেখবেন, বেঈমান।
আর তাই এই মুহুর্তে আর কিছু করার আছে বলে মনে হয়না।
অন্তত এই হিসাব আয়েত্বে নিয়ে বিএনপি ও মিত্রদল আক্রমণাত্মক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।
মোঃ তৈমুর মল্লিক
Daily J.B 24 / নিউজ ডেস্ক
আপনার মতামত লিখুন: