
পদ্মা সেতুর স্বপ্নের পরিধি এতটা উঁচু স্তরে নিয়ে গেছে যে, মানুষ মৃত্যু পথযাত্রী হয়েও সে মৃত্যুর পূর্বে দেখতে চাইছে তার স্বপ্নের পদ্মা সেতু। তার অর্থে নির্মান করা পদ্মা সেতু ।
তাইতো সিসিইউ আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সে চড়ে সর্বশেষ বারের মতন পদ্মা সেতু দেখতে চলে গেছেন পদ্মা পাড়ে।
বাবা মা
নবজাতক শিশুর নাম রাখছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।
স্বপ্নদ্রষ্টা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বপ্ন দেখিয়েছেন সত্যি স্বপ্নের মতোই আজ দাঁড়িয়ে গেছে পদ্মা সেতু।
দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষের অর্থ সামাজিক পরিবর্তন করে দিবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু,কোন মৃত্যুপথযাত্রী মানুষ চিকিৎসার প্রয়োজনে ঢাকায় আসার পথে ফেরীর অপেক্ষায় ভিআইপির ভিড়ে অ্যাম্বুলেন্সে মারা যাবেন না।কৃষক তার পণ্যের মূল্য পেয়ে যাবে হাতে হাতে অভাব দূর হয়ে যাবে,বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্র তার অসুস্থ মাকে সেতু পাড়ি দিয়ে দেখতে যাবে তার কাছে তখন সত্যিই স্বপ্নের মতো মনে হবে,স্বাভাবিক সময়ের চাইতে ৩ ঘণ্টা আগে মায়ের বুকে তার প্রিয় সন্তান।
কর্মজীবী মানুষ যখন পদ্মা পাড়ি দিয়ে রাজধানী ও অন্যান্য জেলার সাথে যাতায়াত করবেন ৩ ঘন্টা সময় যখন বেঁচে যাবে এবং তিন ঘন্টা পূর্বে পৌঁছে যাবেতার কর্মস্থলে,স্বপ্নের মতোই মনে হবে ধন্দে পড়ে যাবে চির চেনা মন মনন ও মগজ নতুন সময়ের সাথে ধাতস্থ হইতে সময় লাগবে মনে হবে স্বপ্নের দেশে আছি।
এই স্বপ্ন দেখানো স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার অদম্য ইচ্ছা শক্তির নাম শেখ হাসিনা।
মনে পড়ে প্রয়াত ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী জনাব আব্দুর রাজ্জাকের কথা,২০০১ সালে তিনি স্বভাব সুলভ উচ্চারণে পদ্মা নদীর ফেরীর উপর একদিন সেতু হবে শেখ হাসিনা সরকারের হাত ধরে।
পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হাতকে শক্তিশালী করেছেন সেতুতে দেশী-বিদেশী কর্মি সহ প্রতিটি মানুষকে মনে রাখবে।
আমরা আপনাদের কখনো ভুলব না ইতিহাসের পারতে পরতে আপনাদের নাম লেখা থাকবে।।
আজতো মন ভালর দিন তাইত,গানের সুরে গাইব,,
পদ্মার ঢেউরে মোরে শুন্য হৃদয়ে পথ নিয়ে যারে,,,
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও দেশের সকল মানুষের প্রতি রইল প্রাণঢালা অভিনন্দন,শুভেচ্ছা ও শুভকামনা,,,
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয়তু শেখ হাসিনা
Daily J.B 24 / নিউজ ডেস্ক
আপনার মতামত লিখুন: